
ঘরের মাঠে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। এই সিরিজ শেষে এশিয়া কাপ নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়বেন ক্রিকেটাররা। তবে এশিয়া কাপ শেষেও বিশ্রামের সুযোগ নেই লিটন-তাসকিনদের। মহাদেশীয় এই টুর্নামেন্ট শেষেই দ্বিপক্ষীয় সিরিজ নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়বেন তারা।
এশিয়া কাপ শেষে অক্টোবরের শুরুতেই আফগানিস্তানের বিপক্ষে আরব সাদা বলের সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। সংযুক্ত আরব আমিরাতে অনুষ্ঠিতব্য এই সিরিজে তিনটি করে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি খেলবে দুই দল। ইতোমধ্যে চূড়ান্ত হয়েছে সিরিজের সূচি। অবশ্য এই সিরিজটি আইসিসির ভবিষ্যৎ সফরসূচির (এফটিপি) অন্তর্ভুক্ত নয়।
আফগান সিরিজ শেষে অক্টোবরে বাংলাদেশ সফরে আসবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এই সিরিজটি আইসিসির ভবিষ্যৎ সফরসূচির (এফটিপি) অন্তর্ভুক্ত। এই সিরিজেও তিন ম্যাচের ওয়ানডে ও তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলার কথা রয়েছে দুই দলের। তবে এই সিরিজের দিনক্ষণ এখনও চূড়ান্ত হয়নি।
আজ (সোমবার) সিলেটে বোর্ড সভা ডেকেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বিসিবি সূত্র জানিয়েছে, আজকের সভায় এ সূচি চূড়ান্ত হবে। টি-টোয়েন্টি দিয়ে মাঠে গড়াবে সিরিজটি, পরে ওয়ানডে অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ নভেম্বরের মধ্যে শেষ হতে পারে সিরিজটি।
এই সিরিজটি আয়োজিত হবে দুটি ভেন্যুতে। টি-টোয়েন্টি সিরিজের ম্যাচগুলো সিলেটে আয়োজন করার পরিকল্পনা করছে বিসিবি। মূলত ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রস্তুতির কথা মাথায় রেখেই সিলেটকে প্রাধান্য দিচ্ছে বোর্ড। আর ওয়ানডে সিরিজের ম্যাচগুলো মিরপুরে অনুষ্ঠিত হবে।
উইন্ডিজ সিরিজ শেষেও বিশ্রামের সুযোগ নেই টাইগারদের। নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে বাংলাদেশ সফরে আসার কথা রয়েছে আয়ারল্যান্ডের। এই সিরিজটি এফটিপির অন্তর্ভুক্ত।
ক্রিফোস্পোর্টস/১সেপ্টেম্বর২৫/বিটি
